মোঃ জুয়েল মাস্টার, নিজস্ব প্রতিনিধ।
ভোলায় দক্ষিণ দীঘলদি ৩ নং ওয়ার্ডে, আলহাজ্ব মোঃ আমির হোসেন খানের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ফেক আইডি যেমন:(কেমন করবেন, সত্য উন্মোচন) এছাড়াও নামে বেনামে একাধিক ফেক আইডি তৈরি করে,পূর্ব শত্রুতার জের ধরে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে, তাকে তার আত্মীয়-স্বজনদের কাছে, এবং সমাজে পাড়া-প্রতিবেশীদের কাছে ছোট করার জন্য,ব্যবসায়িক সমাজের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য,উদ্দেশ্য পূর্ণ এবং ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা প্রচার-প্রচারনা চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী আলহাজ্ব মোঃ আমির হোসেন খান।
তিনি সংবাদকর্মীদের জানান যে,তাকে সামাজিকভাবে ছোট করার জন্য এবং তার ব্যবসায়িক সূ-খ্যাতি নষ্ট করার জন্য একদল হিংসুটে,পর লোভী কুচক্রী মহল তার পেছনে লেগেছে। তিনি বলেন,বিভিন্ন ফেক আইডিতে তার নামে এবং তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে তার বিভিন্ন অপরাধের কথা উল্লেখ করে ফেইসবুকে বিভিন্ন নামে আইডি খুলে, বিভিন্ন ভাবে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়েছে।’কেমন করবেন’নামক একটি ফেক আইডি ব্যবহার করে, লিখেছে আমি নাকি অন্যের জমা-জমি জোর-জবরদখল করে রেখেছি, আমার সুবিধা মতো দল পরিবর্তন করেছি,অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন করছি,সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড চালিয়েছি বা চালাচ্ছি , এছাড়াও একাধিক আইনবিরোধী কর্ম-কান্ডের সাথে আমি জড়িত আছি বলে উল্লেখ করেছেন কিন্তু যা আসলেই সত্যি না। ফেক আইডিতে এই মিথ্যা প্রচারণার উদ্দেশ্য হলো আমাকে সমাজের কাছে এবং আমার আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া প্রতিবেশীর কাছে আমাকে ছোট ও প্রতিপন্ন করা।
ভুক্তভোগী আলহাজ্ব মোঃ আমির হোসেন খান জানান তিনি,বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস এবং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও ভোলা ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাফিজ ইব্রাহিম,ভোলা ১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য,ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান (পার্থ),এর কাছে তার বিরুদ্ধে ফেক আইডির মাধ্যমে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্রমূলক প্রচার-প্রচারণা কারীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেন,আমার প্রতি হওয়া অন্যায়ের সুস্থ বিচার দাবি করছি।